রোগীর সমস্যা এবং প্রয়োজনীয়তা বোঝার জন্য ডঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান যে পদ্ধতি প্রয়োগ করতেন সেটি সময় সাপেক্ষ। এর কারণ এই পদ্ধতিটি রোগীর কাছ থেকে প্রাপ্ত বিশদ বিবরণের উপর নির্ভর করে। রোগীর দেওয়া তথ্য বুঝে চিকিৎসককে নির্ভুলভাবে রোগ নির্ণয় করতে হয়।। একটি ছোট্ট ভুল বা রোগীর দ্বারা সরবরাহ করা তথ্য পর্যাপ্ত না হলে রোগ নির্ণয় এবং ওষুধের নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে।
হোমিওপ্যাথির কয়েকটি আধুনিক শাখা রোগ নির্ণয় এবং রোগীদের ত্রাণ প্রদানের ক্ষেত্রে একটি ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। এই নতুন পদ্ধতিতে হ্যানিম্যানিয়ান মিয়াসমের সাথে শারীরিক/নোসোলজিকাল ( (patho-physiological) লক্ষণগুলি বিবেচনা করা জড়িত। এই পদ্ধতিটি একটি প্রোটোকল ভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি নির্মাণে সাহায্য করেছে যা সময় বাঁচায় এবং অনেক বেশী কার্যকরী।
মাল্টিস্পেশালিটি ইন্টিগ্রেটেড অ্যাডভান্সড হোমিওপ্যাথি হল প্রোটোকল/ডেটা ভিত্তিক ক্লিনিকাল হোমিওপ্যাথির সাথে প্রচলিত হোমিওপ্যাথিকে সংযুক্ত করার সেতু। এই পদ্ধতিতে রোগ নির্ণয় এবং ওষুধ প্রয়োগের সময় রোগীর প্যাথোফিজিওলজিকাল অসুস্থতার পাশাপাশি ক্লিনিকাল ডেটা বিবেচনা করা হয়।